হালাবাত আল তাওবা – এটলাস অবসকুরা

হালাবাত আল তাওবা – এটলাস অবসকুরা


ঐতিহাসিক শারজাহ ফোর্টের বাইরে হালাবাত আল তাওবা নামে একটি অসামান্য কিন্তু কৌতূহলী স্মৃতিস্তম্ভ রয়েছে। প্রথম নজরে, এটি কেবল একটি কাঠের টুকরো বলে মনে হয়, তবে এর পাশের ফলকটি আমিরাতের ইতিহাসে একটি আকর্ষণীয় আভাস দেয়।

গল্পটি 1883-1914 সালের দিকে শেখ সাকার বিন খালিদ আল কাসিমির শাসনামলে ফিরে যায়। একদিন, বাসেদু নামে এক অন্ধ লোকের আগুন লেগেছিল, যে মাছ রান্না করছিল যখন তার বাড়িতে, খেজুরের ঝাঁক দিয়ে তৈরি, আগুন ধরে যায়। এটি একটি বাতাসের দিন ছিল, এবং আগুন শীঘ্রই শহর জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে, একটি মুক্তাবাহী জাহাজ যেখানে নোঙর করা হয়েছিল সেখানে পৌঁছেছিল। শেখ তার মাস্তুল ধরে রাখা দড়িগুলোকে কেটে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিলেন যাতে এটি পানিতে পড়ে, সফলভাবে আগুন নিভিয়ে ফেলে।

পরে শেখ পোড়া মাস্তুলটি দুর্গের বাইরে রেখে দেন। ক্ষুদ্র অপরাধী, সেইসাথে ডুবুরি যারা কাজ করতে অস্বীকার করেছিল, তাদের খুঁটির সাথে বেঁধে প্রকাশ্যে শাস্তি দেওয়া হয়েছিল। শারজার অতীতের সাক্ষী এই “অনুতাপ কাঠের” জায়গায় আজ একটি প্রতিরূপ দাঁড়িয়ে আছে।





Source link