অনেক সন্দেহযুক্ত নেতানিয়াহু অনুসরণ করবে। এটি তাঁর জন্য একটি নতুন যুগ এবং অঞ্চল

শেষ অবধি, কয়েক বছর ধরে জল্পনা, হুমকি এবং এমনকি একটি বলা হচ্ছে চিকেনশিত ওবামা প্রশাসনের এক প্রবীণ কর্মকর্তা দ্বারা, প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু অবশেষে ট্রিগারটি টানলেন।

শুক্রবার ভোরের ভোরের দিকে, ইস্রায়েলি জেটসের তরঙ্গগুলি পূর্বের মরুভূমি পেরিয়ে ইরানের মূল পারমাণবিক সাইট, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের দোকান এবং এর সিনিয়র সামরিক কমান্ডের উপর যুদ্ধবিমান বাদ দিয়ে গর্জন করেছিল।

অপারেশনটি অ্যাকশন থ্রিলারের বাইরে সক্ষমতা ব্যবহার করেছে – ইরানের অভ্যন্তরে একটি ড্রোন বেস স্থাপন, ট্রাকগুলিতে উন্নত অস্ত্র ব্যবস্থায় পাচার করা এবং মোসাদ কমান্ডোগুলির দল মোতায়েন করা।

এটি ছিল সাহসী, উদ্ভাবনী এবং – এখন পর্যন্ত – সমস্ত স্তরে অত্যন্ত কার্যকর।

অপারেশনটি প্রতিফলিত করে যে নেতানিয়াহু নিজেকে কীভাবে দেখেন, তবে সাম্প্রতিক মাসগুলিতে ইস্রায়েল এবং বিশ্ব তাকে কতটা দেখেছিল তা মোটেও নয়।

নেতানিয়াহু বলেছেন ব্রিটেনের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রধানমন্ত্রী, উইনস্টন চার্চিল, যার আবক্ষ তার অফিসের দিকে নজর রাখে, তিনি ইহুদিদের এবং সমস্ত সভ্যতার হুমকিস্বরূপ একজন নির্মম শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য উদার পশ্চিমকে সমাবেশ করার জন্য তাঁর রোল মডেল। চার্চিলের পক্ষে এটি ছিল নাৎসি জার্মানি; নেতানিয়াহুর পক্ষে এটি ইসলামিক প্রজাতন্ত্রের ইরান।

উইনস্টন চার্চিল একটি ক্যারাকুল টুপি পরেছিলেন, তিনি ব্রিটিশ প্রেস ইউনিট তাকে তেহরানে, ইরানের তেহরানে, 30 নভেম্বর, 1943 -এ চিহ্নিত করার জন্য উপস্থাপন করেছিলেন। (এপি ছবি)

তিনি ২০১ 2016 সালে ফারিড জাকারিয়াকে বলেছিলেন, “আমি ইস্রায়েলের প্রটেক্টর হিসাবে স্মরণ করতে চাই।”

কয়েক মাস আগে দেখে মনে হয়েছিল যে নেতানিয়াহু তার দুটি ড্রাইভিং লক্ষ্য অর্জনের জন্য ভালভাবে অবস্থান করেছিলেন – ইরানের পারমাণবিক হুমকি শেষ করে এবং সৌদি আরবের সাথে একটি সাধারণীকরণের চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন। তিনি ফেব্রুয়ারিতে ওয়াশিংটনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম অতিথি ছিলেন। ট্রাম্প বা তার প্রশাসনের যে কারও কাছ থেকে ইস্রায়েলের সমালোচনা করার কথা ছিল-জো বিডেন যুগের স্বাগত পরিবর্তন, এই সময়ে প্রবীণ কর্মকর্তারা খুব কমই খুব কমই হুমকি বা সমালোচনা না করে একটি ইতিবাচক কথা বলেছিলেন।

যখন এটি সব ভুল হয়ে গেল

তবে এপ্রিল মাসে হঠাৎ এটি পরিবর্তিত হয়েছিল, যখন ট্রাম্প নেতানিয়াহুকে সরাসরি হাঙ্গেরি থেকে দ্বিতীয়বার হোয়াইট হাউসে ডেকে পাঠালেন।

প্রধানমন্ত্রী বেনজমিন নেতানিয়াহু, বামে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে ওয়াশিংটন ডিসির হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে একটি বৈঠকের সময়, এপ্রিল ,, ২০২৫ এ।

ট্রাম্প ইরানের সাথে সরাসরি আলোচনার ঘোষণা দিয়ে নেতানিয়াহুর পক্ষে বৈঠকটি ভয়াবহভাবে চলেছিল। এবং এর পরে, 1600 পেনসিলভেনিয়া অ্যাভিনিউ এবং মার-এ-লেগো থেকে বেরিয়ে আসা সিদ্ধান্তগুলি কেবল তার জন্য আরও মাথাব্যথা তৈরি করেছিল।

মার্কিন জিম্মি রাষ্ট্রদূত অ্যাডাম বোহলার হামাসের সাথে গোপন প্রত্যক্ষ আলোচনা পরিচালনা করেছিলেন। ট্রাম্পের মধ্য প্রাচ্যের রাষ্ট্রদূত স্টিভ উইটকফ ইরানের সাথে বেশ কয়েক দফায় পারমাণবিক আলোচনায় জড়িত ছিলেন বলে জানা গেছে যে ২০১৫ সালের ২০১৫ সালের যৌথ বিস্তৃত কর্মের পুনঃস্থাপন যা নেতানিয়াহু দ্বারা দৃ strongly ়তার সাথে বিরোধিতা করেছিল এবং ট্রাম্প তার প্রথম মেয়াদে বাতিল হয়ে গিয়েছিলেন।

এদিকে, ট্রাম্প তার জাতীয় সুরক্ষা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজ, হোয়াইট হাউসের বাইরে কট্টর ইরান বাজপাখির বাইরে চলে গিয়েছিলেন বলে জানা গেছে যে তিনি তেহরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংস করার জন্য সামরিক বিকল্পের বিষয়ে নেতানিয়াহুর সাথে সমন্বয় করছেন।

এবং রাষ্ট্রপতি নেতানিয়াহুর এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে বিলম্ব করে বিরক্ত হয়েছিলেন বলে জানা গেছে যা মধ্য প্রাচ্যের জন্য তাঁর দৃষ্টিভঙ্গিতে এগিয়ে যাওয়ার তার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করেছিল।

তদুপরি, মে মাসের গোড়ার দিকে, একটি হাতি ক্ষেপণাস্ত্র বেন গুরিওন বিমানবন্দরকে আঘাত করার দু’দিন পরে এবং ইস্রায়েল বা অন্যান্য মিত্রদের সাথে সমন্বয় ছাড়াই ট্রাম্প ঘোষণা করেছিলেন যে তিনি হাউথিসের সাথে যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছেছেন, এমন একটি যে ইস্রায়েলের বিরুদ্ধে হঠাৎ করেই ইরান-সমর্থিত গোষ্ঠীকে আঘাত করা থেকে বিরত রাখেনি, হঠাৎ করেই জেরুসালেমকে হঠাৎ করেই থামিয়ে দেয়।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সৌদি আরবের কিং আবদুলাজিজ আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সৌদি আরবের কিং আবদুলাজিজ আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মঙ্গলবার, ১৩ ই মে, ২০২৫ সালে তাঁর বক্তৃতার পরে সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের সাথে হাত মিলিয়েছেন। (এপি ছবি/অ্যালেক্স ব্র্যান্ডন)

ট্রাম্পের পরবর্তী প্রথম মধ্য প্রাচ্যের ভ্রমণে ইস্রায়েলে থামানো হয়নি। পরিবর্তে, তিনি এবং সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান একটি বিশাল অস্ত্র চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন যে, সম্প্রতি অবধি ইস্রায়েলের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের রিয়াদকে শর্তযুক্ত হিসাবে দেখা গেছে।

ট্রাম্প সিরিয়ার রাষ্ট্রপতি আহমেদ আল-শরায়ও সাক্ষাত করেছিলেন এবং হোয়াইট হাউসে নেতানিয়াহু করা অনুরোধের প্রত্যক্ষ বিরোধিতা করে দেশে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছিলেন। ট্রাম্প প্রাক্তন জিহাদবাদী নেতার প্রশংসা করেছিলেন, তাকে “তরুণ, আকর্ষণীয় লোক। শক্ত লোক। শক্ত লোক। শক্তিশালী অতীত। খুব শক্তিশালী অতীত। যোদ্ধা।”

ট্রাম্প ইস্রায়েল ছাড়াই এগিয়ে চলছিলেন, মনে হয়েছিল, এবং নেতানিয়াহু তিনি যে কাজ করেছেন তা অর্জনের জন্য তিনি যে কাজ করেছেন তা অর্জনের সুযোগটি অর্জন করেছিলেন।

অথবা, কিছু অনুমান করা হয়েছে, তিনি কখনই তাদের প্রথম স্থানে করার অর্থ কখনও বোঝাতে চাননি। নিজেকে ক্ষমতায় এবং কারাগারের বাইরে রাখার জন্য তারা কেবল সস্তা রাজনৈতিক প্রপস ছিল।

তারপরে, শুক্রবার, বিমানগুলি যাত্রা শুরু করে।

লক্ষণগুলি ছিল

বিরোধীরা নেতানিয়াহুর সমালোচনা অব্যাহত রাখবে, তবে এই সিদ্ধান্তের পরে লোকটিতে প্রচুর ইস্পাত রয়েছে তা সন্দেহ করবে।

সম্ভবত এটি অনুমান করা উচিত ছিল।

নেতানিয়াহুর অধীনে ওয়াশিংটনে প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত মাইকেল ওরেন বলেছিলেন, “আমি মনে করি আমি বিবিকে মোটামুটি ভাল করে জানি।” “তিনি এই মুহুর্তের জন্য জন্মগ্রহণ করেছিলেন।”

কৌশলগত পরিস্থিতি অপারেশনের জন্য আদর্শ উইন্ডোটিও তৈরি করেছিল। হিজবুল্লাহ, সেনাবাহিনী ইরান তার পারমাণবিক কর্মসূচি রক্ষার জন্য ইস্রায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধকারী হিসাবে নির্মিত, ইস্রায়েলের সাথে 2023-2024 সালের বিপর্যয়কর যুদ্ধের পরে অদূর ভবিষ্যতের জন্য ব্যয়বহুল শক্তি।

একবারে অদম্য ঘোষণায়, শুক্রবার বলেছিল যে এটি লড়াইয়ে জড়িত হবে না, তেহরানকে দেখিয়েছে যে সত্যের মুহুর্তে এটি নির্ভর করা যায় না।

জিহাদিস্ট এবং তাদের মিত্ররা ৩০ নভেম্বর, ২০২৪ সালে উত্তর সিরিয়ান সিটিতে প্রবেশের পরে আলেপ্পোতে সিরিয়ার রাষ্ট্রপতি বাশার আল-আসাদের একটি প্রতিকৃতি অশ্রু নিক্ষেপ করে একটি সরকারবিরোধী যোদ্ধা।

সিরিয়ার বাশার আল-আসাদও চলে গেছে, যেমন তার সামরিক অবকাঠামো যেমন ইস্রায়েলি বিস্তৃত ধর্মঘটের পরে সিরিয়ার উপর আকাশকে ইস্রায়েলি পাইলটদের পরিষ্কার করে রেখেছিল।

এবং ইস্রায়েল ইরানের এপ্রিল এবং অক্টোবরে ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন হামলার জবাবে ইরানের মূল বিরোধী ব্যাটারি নিয়েছিল, ঠিক এই ধরণের অপারেশনের পথ উন্মুক্ত করে যতক্ষণ না এটি তার সক্ষমতা পুনরায় পূরণ না করে।

ইস্রায়েলের কৌশলগত ভঙ্গিতে রূপান্তরও এই ফলাফলের দিকে ইঙ্গিত করেছিল।

কয়েক দশক ধরে একটি প্রতিরক্ষামূলক ডিটারেন্স এবং কনটেন্টমেন্ট কৌশল, যা October ই অক্টোবর দর্শনীয়ভাবে ব্যর্থ হয়েছিল, অবশেষে ইস্রায়েল ইরানি জোটের বিরুদ্ধে কৌশলগত আক্রমণে স্থানান্তরিত হয়েছিল। এটি হিজবুল্লাহ, হামাস, হাউথিস এবং এখন ইরানের বিরুদ্ধে আক্রমণে গিয়েছিল।

ইস্রায়েলি সামরিক তাত্ত্বিক ইরান অর্টাল ২০২৪ সালে লিখেছেন, “আয়রন তরোয়াল যুদ্ধ নিজেই দাঁড়ায় না।

ইহুদি ইনস্টিটিউট ফর ন্যাশনাল সিকিউরিটি অফ আমেরিকা (জিন্সা) এর সিনিয়র ফেলো জন হান্না এবং মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনির প্রাক্তন জাতীয় সুরক্ষা উপদেষ্টা, গত বছর ইরানের উপর ইস্রায়েলের ধর্মঘটের পরে বলেছেন: “ইস্রায়েলের জাতীয় সুরক্ষা মতবাদের অংশ হিসাবে এখন প্রিম্পশন ও প্রতিরোধের মতবাদ ফিরে আসবে। তারা শীঘ্রই হবে না।”

হিজবুল্লাহর নিহত প্রাক্তন নেতা এবং অন্যান্য নিহত যোদ্ধাদের ছবি হাসান নাসরাল্লাহর ছবিগুলি প্রদর্শিত হয় যেহেতু লোকেরা রামমাদনের মুসলিম পবিত্র মাসের সময় ইস্রায়েলের নিকটবর্তী ইস্রায়েলের নিকটবর্তী লেবাননের দক্ষিণ গ্রাম খিয়ামের ধ্বংসপ্রাপ্ত ভবনগুলির ধ্বংসস্তূপের মধ্যে একটি বিশাল দ্রুত ব্রেকিং ইফতারের খাবার প্রস্তুত করে। (রবিহ দাহার / এএফপি)

এটি ছিল যৌক্তিক গন্তব্য, তবে অনেক সন্দেহযুক্ত নেতানিয়াহুর শেষ মাইলটি যেতে যা লাগল তা ছিল।

আরও একটি উপলব্ধি নেতানিয়াহুকে লাফিয়ে উঠতে প্ররোচিত করেছিল: ট্রাম্পের সমস্ত ব্লাস্টার এবং অনির্দেশ্যতার জন্য, তিনি তার অনেক হুমকির ব্যাক আপ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেননি। ২০১৯ সালের আরমকো হামলার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ইরানকে আক্রমণ না করার পরে সৌদিরা এটি বুঝতে পেরেছিলেন এবং তেহরানের সাথে নতুন কূটনৈতিক চ্যানেল খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। রাশিয়া এবং ইরান ট্রাম্পের দ্বারা দর্শনীয়ভাবে অবিচ্ছিন্ন বলে মনে হয়েছিল এবং আলোচনায় তাদের অবস্থানকে আটকে রেখেছে।

সম্ভবত ইরানের সুপ্রিম নেতা আলী খামেনির মতো নেতানিয়াহুও এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছিলেন যে ট্রাম্প আক্রমণ করতে যাচ্ছেন না, এবং তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যে ইস্রায়েলকে এটি নিজেই করতে হবে।

একটি নতুন যুগ

ইতিহাসটি একটি নতুন মধ্য প্রাচ্যের সূচনা করেছে এমন চূড়ান্ত ঘটনাগুলি দেখেছিল – প্রথম বিশ্বযুদ্ধের অটোমান সাম্রাজ্যের পতন, ১৯6767 সালের ছয় দিনের যুদ্ধ, ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০১, আক্রমণ।

হামাসের October ই অক্টোবর, ২০২৩, ইস্রায়েলের আক্রমণ নিশ্চিত যে এরকম একটি জলাশয় হিসাবে স্মরণ করা হবে। এটি ইরানি অক্ষের উচ্চ-জলের চিহ্ন ছিল, যা ইস্রায়েল তখন থেকে ফিরে এসেছিল, কখনও কখনও ধীরে ধীরে, কখনও কখনও নাটকীয়ভাবে।

ইয়েমেনিস ব্র্যান্ডিশ রাইফেলস এবং নিহত হামাস সন্ত্রাস নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ারের ছবি ধরে এবং হুথী-নিয়ন্ত্রিত রাজধানী সানা’র সাথে সংহতি প্রকাশের সময় ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সালে। (মোহাম্মদ হুয়াইস / এএফপি)

আরব বিশ্ব নোটিশ নেবে তা নিশ্চিত। ইস্রায়েল কেবল হামাসের বিরুদ্ধে দীর্ঘ, নাকাল স্থল যুদ্ধে রক্তক্ষরণ করার ইচ্ছুকতা দেখেনি, আন্তর্জাতিক নিন্দাকে নিন্দিত করা উচিত নয়, তবে এটি ইরানী অক্ষকে আলাদা করে নিয়েছে যে কোনও আরব দেশে আক্রমণ করার ইচ্ছা বা ক্ষমতা ছিল না।

বিশ্ব শক্তি – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ফ্রান্স – বিতর্কিত এবং আশেপাশে রেজোলিউশনগুলি দোলা দিয়েছিল, তবে ইস্রায়েলই পদক্ষেপ নিয়েছিল। এবং, এটি মনে হয়, এটিতে অত্যন্ত কার্যকর ক্রিয়া।

ট্রাম্পের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা

এই দেশের নেতাদের মনের উপর বড় প্রশ্ন এবং ইস্রায়েলিদের মন এখন তাদের আশ্রয়কেন্দ্রগুলি উন্মুক্ত এবং প্রস্তুত রয়েছে তা নিশ্চিত করে, ইরান এখন কী করবে?

ট্রাম্প এখানে একটি সিদ্ধান্তমূলক ভূমিকা নিতে পারেন।

জিনসার প্রধান নির্বাহী মাইকেল মাকভস্কি বলেছেন, “ইস্রায়েল যত বেশি সফল, তত কম আঞ্চলিক যুদ্ধের সম্ভাবনা কম।” “তবে সম্ভবত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র: ওয়াশিংটন যত বেশি স্পষ্ট করে দিয়েছে যে ইস্রায়েলের বিরুদ্ধে ইরানকে কঠোর প্রতিশোধ নেওয়া, বা এই অঞ্চলে অন্যান্য মিত্র বা মার্কিন বাহিনীকে আক্রমণ করা সহ্য করবে না, এই বিষয়টি তুলে ধরেছে যে শাসনের কার্যকারিতা হুমকির সম্মুখীন হবে, সম্ভবত আঞ্চলিক যুদ্ধের সম্ভাবনা কম।”

“তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যত বেশি দূরে থাকবে ততই ইরান আরও বাড়বে।”

আরও সহিংসতা এবং বিস্ময় আসতে হবে। তবে স্পষ্টতই বিষয়টি হ’ল ইস্রায়েল, ইরান এবং মধ্য প্রাচ্য একটি নতুন যুগে প্রবেশ করেছে, এটি ইস্রায়েলের পক্ষে অত্যন্ত অনুকূল হতে পারে এবং ইসলামিক প্রজাতন্ত্রকে হুমকিস্বরূপ হতে পারে।

বা, চার্চিল যেমন বলেছিলেন, “এটি শেষ নয় It এটি শেষের শুরুও নয় But তবে এটি সম্ভবত শুরুটির শেষ।”