সন্ত্রাসবিরোধী আদালত (এটিসি), যা পিটিআইয়ের শাহ মেহমুদ কুরেশিকে খালাস দিয়েছিল, পিটিআইয়ের আইনজীবিদের প্রতি 10 বছরের কারাদণ্ড প্রদান করেছিল, প্রাক্তন গভর্নর উমর সরফাজ চীমা, ডাঃ ইয়াসমিন রশিদ, মিয়ান মেহমুদ উর রাশিদ, মায়ান মেহমুদ উর রাশিদ, এর সাথে বিভিন্ন ক্ষেত্রে।
এটিসি বিচারক পিটিআইয়ের আলিয়া হামজা এবং পিটিআইয়ের সামাজিক কর্মী সানাম জাভেদকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডও প্রদান করেছিলেন।
এর আগে, এটিসি আদালত দুটি মামলায় কোট লক্ষপত কারাগারে উভয় পক্ষের যুক্তি বিশদ শুনে সিদ্ধান্তের পরে সিদ্ধান্তগুলি সংরক্ষণ করেছিল, “শাদমান থানা হামলা এবং কোট লখপাত কারাগারে জিন্নাহ হাউজের কাছে পুলিশ যানবাহন পুড়িয়ে দেওয়া।
অভিযুক্তের পরামর্শে যুক্তি দেওয়া হয়েছিল যে এফআইআর -এ সমতল অভিযোগের সাথে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের কোনও লিঙ্ক প্রতিষ্ঠার জন্য কোনও দৃ concrete ় প্রমাণ পাওয়া যায় না।
তারা যুক্তি দিয়েছিল যে রাজনৈতিকভাবে অনুপ্রাণিত মামলাগুলি অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কেবল তাদের অপমান ও ব্ল্যাকমেইল করার জন্য নিবন্ধিত হয়েছিল, যোগ করে তারা নকল মামলায় জড়িত ছিল।
প্রসিকিউশন আদালতকে অনুরোধ করেছিল যে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে যথেষ্ট ও স্বচ্ছ প্রমাণ রয়েছে, যা দেখায় যে তারা জনসাধারণকে এই অপরাধ করার জন্য প্ররোচিত করেছিল।
এতে আরও যোগ করা হয়েছে যে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা 9 ই মে তারা ক্ষতিগ্রস্থ রাষ্ট্রীয় সম্পত্তিগুলির আলোকে, পুলিশ ভ্যান স্থাপন এবং আইন -শৃঙ্খলা তৈরির আলোকে তারা যে অপরাধ করেছে তাতে পুরোপুরি জড়িত রয়েছে।
তবে এটিসি আদালত রায় ঘোষণা করে এবং পিটিআইয়ের আইন প্রণেতাদের কারাবন্দী করে।
এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের সাথে কথা বলে পিটিআইয়ের অন্যতম পরামর্শ, রানা মুদাসার উমর বলেছিলেন যে, ‘শাদমান থানার কাছে রাহাত বেকারি এবং অগ্নিসংযোগের বাইরে জ্বলন্ত যানবাহনের ক্ষেত্রে বিচারগুলি সম্পন্ন হয়েছে।’
তিনি বলেন, রাহাত বেকারি মামলায় মোট ২৫ জন আসামির নাম রাখা হয়েছে, আর সাত অভিযুক্তকে পলাতক ঘোষণা করা হয়েছে।
উমর আরও বলেছিলেন যে শাদমান থানায় অগ্নিসংযোগ মামলায় ১২ জন আসামির বিচার সম্পন্ন হয়েছিল এবং এই মামলায় পাঁচজন আসামির হেফাজতে ছিল, এবং একজন অভিযুক্ত মারা গিয়েছিল।
