বৃহস্পতিবার পশ্চিমা শহর আহমেদাবাদ থেকে যাত্রা করার কয়েক মিনিট পরে লন্ডনের জন্য একটি এয়ার ইন্ডিয়া বিমানের সাথে আবদ্ধ একটি এয়ার ইন্ডিয়া বিমানের পরে ২৯০ জনেরও বেশি লোক নিহত হয়েছেন, কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এক দশকে বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ বিমান দুর্যোগে।
বিমানটি একটি আবাসিক এলাকায় নেমে এসে মধ্যাহ্নভোজনের সময় বিমানবন্দরের বাইরে একটি মেডিকেল কলেজ হোস্টেলে বিধ্বস্ত হয়েছিল। এটি লন্ডনের দক্ষিণে গ্যাটউইক বিমানবন্দরের দিকে পরিচালিত হয়েছিল।
সিটি পুলিশ প্রধান জ্ঞানেন্দ্র সিং মালিক জানিয়েছেন ক্র্যাশ সাইট থেকে 204 টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছিল, তবে, মিডিয়া রিপোর্ট রয়েছে যে সেখানে একজন বেঁচে আছেন।
হিন্দুস্তান টাইমস বলেছিল যে ৪০ বছর বয়সী ব্রিটিশ-ভারতীয় ব্যক্তি বিশ্বওয়াশ কুমার রমেশ এই দুর্ঘটনার হাত থেকে বেঁচে গিয়েছিলেন, সংবাদপত্রকে বলেছিলেন: “টেক অফের ত্রিশ সেকেন্ড পরে, একটি উচ্চস্বরে আওয়াজ হয়েছিল এবং তারপরে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছিল। এত তাড়াতাড়ি ঘটেছিল।”
লন্ডনে বসবাসরত মিঃ রমেশ এই অঞ্চলে পরিবার পরিদর্শন করেছিলেন।
“যখন আমি উঠলাম, তখন আমার চারপাশে মৃতদেহ ছিল। আমি ভয় পেয়েছিলাম। আমি উঠে দাঁড়িয়ে দৌড়ে এসেছি। আমার চারপাশে বিমানের টুকরো ছিল। কেউ আমাকে ধরে আমাকে একটি অ্যাম্বুলেন্সে রেখে আমাকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছিল।”
আরও জানিয়েছে যে মৃত্যুর সংখ্যা এখন বেড়েছে ২৯০ এ।
এর আগে, মিঃ মালিক অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে (এপি) কে বলেছিলেন যে বিমান দুর্ঘটনা থেকে কোনও বেঁচে নেই বলে মনে হয়েছে।
মিঃ মালিক বলেছেন, সুস্থ হয়ে উঠেছে এমন মৃতদেহে যাত্রী এবং মাটিতে নিহত লোক উভয়কেই অন্তর্ভুক্ত করতে পারে। তিনি অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে বলেন, দুর্ঘটনায় “কিছু স্থানীয় লোকও মারা যেত”।
রাজ্য স্বাস্থ্য সচিব ধানঞ্জয় দ্বিবেদী জানিয়েছেন, আত্মীয়দের মৃতদের সনাক্ত করার জন্য ডিএনএ নমুনা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছিল।
এয়ারলাইন জানিয়েছে, বোয়িং 78 787 ড্রিমলাইনার বিমানটিতে 242 জন লোক নিয়ে বিমানটি আহমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে যাত্রা করছে। এর মধ্যে 217 প্রাপ্তবয়স্ক এবং 11 শিশু অন্তর্ভুক্ত ছিল, একটি সূত্র জানিয়েছে । এর মধ্যে ১9৯ জন ভারতীয় নাগরিক ছিলেন, ৫৩ জন ব্রিটিশ ছিলেন, সাতজন পর্তুগিজ ছিলেন এবং একজন ছিলেন কানাডিয়ান, এয়ার ইন্ডিয়া জানিয়েছে।
এয়ার ইন্ডিয়ার মূল সংস্থা টাটা গ্রুপ জানিয়েছে যে দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে এটি ১০ মিলিয়ন টাকা (€ 100,896) সরবরাহ করবে।
সংস্থাটি বলেছে যে এটি আহতদের চিকিত্সা ব্যয়ও কভার করবে এবং বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়া মেডিকেল কলেজের “বিল্ডিং আপ” এ সহায়তা প্রদান করবে।
ভারতের সিএনএন নিউজ -18 টিভি চ্যানেল জানিয়েছে যে বিমানটি রাজ্য পরিচালিত বিজে মেডিকেল কলেজের হোস্টেলের ডাইনিং এরিয়ার শীর্ষে বিধ্বস্ত হয়েছিল, এতে অনেক মেডিকেল শিক্ষার্থীকেও হত্যা করা হয়েছে। এটি ভবনের উপরে অবস্থিত বিমানের একটি অংশের একটি ভিজ্যুয়াল দেখিয়েছে।
উদ্ধারকর্মীরা জানিয়েছেন যে সাইট থেকে কমপক্ষে 30 থেকে 35 টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে এবং আরও বেশি লোক আটকা পড়েছিল। ফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সহ -সভাপতি দিব্যশ সিংহ এপি বলেছেন, কলেজের সাথে বিমানটি সংঘর্ষের পরে কমপক্ষে পাঁচজন মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন এবং প্রায় ৫০ জন আহত হয়েছেন।
অনলাইনে প্রচারিত ঘটনার একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে যে এয়ার ইন্ডিয়া বিমানটি ক্র্যাশ হওয়ার আগে আবাসিক অঞ্চলে উড়ছে, যা একটি বিশাল ফায়ারবল বলে মনে হয় এবং তারপরে কালো ধোঁয়ার বড় আকারের প্লামস বলে মনে হয়।
দুর্ঘটনার পরে চিত্রগুলি দেখিয়েছিল যে বিমানের কিছু অংশ আবাসিক ভবনে এম্বেড করা হয়েছিল কারণ দমকলকর্মীরা ধোঁয়া মোকাবেলা করতে থাকে।
বিমানের ল্যান্ডিং গিয়ার, ফিউজলেজ এবং লেজের টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো টুকরো
বৃহস্পতিবার দুর্ঘটনা এয়ার ইন্ডিয়া টরন্টো-নিউ দিল্লি দুর্ঘটনার 40 তম বার্ষিকীর সান্নিধ্যের সান্নিধ্যে আসে, যা 1985 সালের 23 শে জুন কেরি/পশ্চিম কর্ক উপকূলে ঘটেছিল।
শিখ জঙ্গিদের দ্বারা 182 এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইটে বোর্ডে রাখা একটি বোমা বিস্ফোরিত হয়ে আটলান্টিকের মধ্যে ডুবে যায়। সমস্ত 329 যাত্রী এবং ক্রু মারা গিয়েছিল। ফ্লাইটটি টরন্টো থেকে ভ্রমণ করছিল এবং মন্ট্রিয়ালে প্রথম স্টপওভার ছিল এবং লন্ডন হিথ্রোতে দ্বিতীয় স্টপওভারের জন্য ছিল নয়াদিল্লির চূড়ান্ত গন্তব্যে পৌঁছানোর আগে।
তাওইসেক মিশেল মার্টিন বলেছিলেন যে এই দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের সাথে তাঁর চিন্তাভাবনা রয়েছে, তিনি বলেছিলেন যে এটি ১৯৮৫ সালের বিপর্যয় নিয়ে এসেছিল।
“আমি মনে করি এটি ভয়াবহ এবং খুব দুঃখজনক, যা ঘটেছে তা খুব দুঃখজনক। আমাদের চিন্তাভাবনা এবং আমাদের প্রার্থনাগুলি শোকাহতদের পরিবারগুলির সাথে এবং ভারত, ব্রিটেন এবং কানাডার লোকদের সাথে রয়েছে।
“পৃথিবীটি অনেক কাছাকাছি জায়গা – আমরা সকলেই ভ্রমণ করি – এবং এটি অত্যন্ত দুঃখজনক এবং মর্মস্পর্শী যে এই স্কেলের একটি দুর্ঘটনা এত বেশি জীবন হ্রাসের সাথে ঘটেছে। 40 বছর আগে আয়ারল্যান্ডে এয়ার ইন্ডিয়া বিপর্যয়ের স্মরণ থেকে এটি এত বেশি দূরে নয়। আপনি জানেন, আমাদের সকলেই এই ধরণের ঘটনা ঘটেছে যে লোকেরা এই ধরণের ঘটনা ঘটেছে যখন এই ধরণের দুর্ঘটনার মধ্য দিয়ে যায়।”
এভিয়েশন ট্র্যাকিং সাইট ফ্লাইট্রাডার 24 বলেছে যে লন্ডন-বদ্ধ বিমানটি একটি বোয়িং 787-8 ড্রিমলাইনার ছিল, যা পরিষেবাতে সর্বাধিক আধুনিক যাত্রী বিমান।
এভিয়েশন সেফটি নেটওয়ার্ক ডাটাবেস অনুসারে, এটি ড্রিমলাইনারের জন্য প্রথম ক্র্যাশ ছিল, যা ২০১১ সালে বাণিজ্যিকভাবে উড়তে শুরু করেছিল। বৃহস্পতিবার বিধ্বস্ত হওয়া বিমানটি ২০১৩ সালে প্রথমবারের মতো উড়েছিল এবং ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে এয়ার ইন্ডিয়ায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছিল, ফ্লাইট্রাডার 24 জানিয়েছে।
বিমানটি যাত্রা শুরু হওয়ার ঠিক পরে এই দুর্ঘটনা ঘটেছিল, টেলিভিশন চ্যানেলগুলি জানিয়েছে। একটি চ্যানেল দেখিয়েছিল যে বিমানটি একটি আবাসিক অঞ্চল থেকে যাত্রা শুরু করে এবং তারপরে ঘরগুলি ছাড়িয়ে আকাশে প্রচুর আগুনের জেট উঠে যাওয়ার আগে পর্দা থেকে অদৃশ্য হয়ে যায়।
ভিজ্যুয়ালগুলিও আগুনে ধ্বংসাবশেষ দেখিয়েছিল, ঘন কালো ধোঁয়া বিমানবন্দরের কাছে আকাশে উঠেছিল।
তারা দেখিয়েছিল যে লোকেরা স্ট্রেচারগুলিতে সরানো এবং অ্যাম্বুলেন্সে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে।
“আমার শ্যালিকা লন্ডনে যাচ্ছিলেন। এক ঘণ্টার মধ্যে আমি বিমানটি বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছি বলে খবর পেয়েছি,” যাত্রীদের একজনের আত্মীয় পুনম প্যাটেল আহমেদাবাদের সরকারী হাসপাতালে নিউজ এজেন্সি এএনআইকে বলেছেন।
মেডিকেল কলেজের এক শিক্ষার্থীর মা রামিলা আনিকে জানিয়েছেন যে বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার সময় তার ছেলে তার দুপুরের খাবারের বিরতির জন্য হোস্টেলে গিয়েছিল। “আমার ছেলে নিরাপদ, এবং আমি তার সাথে কথা বলেছি। তিনি দ্বিতীয় তল থেকে লাফিয়ে উঠলেন, তাই তিনি কিছুটা আঘাত পেয়েছিলেন,” তিনি বলেছিলেন।
আহমেদাবাদ বিমানবন্দরে এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোল অনুসারে, বিমানটি রানওয়ে ২৩ থেকে দুপুর ১.৩৯ টায় (সকাল ৮.০৯am আইরিশ সময়) চলে যায়। এটি একটি “মাইডে” কল দিয়েছে, জরুরী ইঙ্গিত দিয়ে, তবে তারপরে বিমানের কোনও প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি।
ফ্লাইট্রাডার 24 এও বলেছে যে এটি বিমানটি ছাড়ার পরে এটি বিমানের সেকেন্ড থেকে শেষ সংকেত পেয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, “জড়িত বিমানটি বোয়িং 787-8 ড্রিমলাইনার রেজিস্ট্রেশন ভিটি-এএনবি,” এতে বলা হয়েছে।
ইউএস অ্যারোস্পেস সেফটি কনসালট্যান্ট অ্যান্টনি ব্রিকহাউস বলেছিলেন যে বিমানের ভিডিওগুলি থেকে একটি সমস্যাযুক্ত চিহ্নটি হ’ল অবতরণ গিয়ারটি ফ্লাইটের একটি পর্যায়ে নেমে এসেছিল যখন এটি সাধারণত শেষ হয়ে যায়।
ব্রিকহাউস বলেছিলেন, “আপনি যদি না জানতেন তবে কী ঘটছে, আপনি ভাববেন যে বিমানটি রানওয়ের দিকে এগিয়ে চলেছে,” ব্রিকহাউস বলেছিলেন।
বোয়িং বলেছেন যে এটি প্রাথমিক প্রতিবেদনগুলি সম্পর্কে সচেতন এবং আরও তথ্য সংগ্রহের জন্য কাজ করছে। বোয়িং, নতুন ট্যাব শেয়ারগুলি খোলার প্রাক-বাজারের ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে 6.8% হ্রাস পেয়ে 199.13 ডলারে দাঁড়িয়েছে।
ব্রিটেন ভারতীয় কর্তৃপক্ষের সাথে দুর্ঘটনার আশেপাশের ঘটনাগুলি জরুরীভাবে প্রতিষ্ঠা করতে এবং জড়িতদের সহায়তা দেওয়ার জন্য কাজ করছে, দেশের পররাষ্ট্র দফতর তার ওয়েবসাইটে পোস্ট করা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে।
ভারতীয় বিমান চলাচলের মন্ত্রীর কার্যালয় জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তা অবিলম্বে উদ্ধার প্রচেষ্টায় সমস্ত সমর্থন বাড়ানো হয়েছে তা নিশ্চিত করার জন্য এটি নির্দেশ দিয়েছেন।
সমস্ত প্রাসঙ্গিক এজেন্সিগুলি উচ্চ সতর্কতার সাথে ছিল, এবং সমন্বিত প্রচেষ্টা চলছে, বিমান মন্ত্রীর কার্যালয় যোগ করেছে।
আহমেদাবাদ মোদীর স্বরাষ্ট্র গুজরাটের প্রধান শহর।
আহমেদাবাদ বিমানবন্দর জানিয়েছে যে এটি তাত্ক্ষণিক প্রভাব সহ সমস্ত ফ্লাইট অপারেশন স্থগিত করেছে। বিমানবন্দরটি ভারতের আদানি গ্রুপের সমষ্টি দ্বারা পরিচালিত হয়।
“এই গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান গৌতম আদানি এক্স -এ পোস্ট করেছেন,” এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট 171 এর ট্র্যাজেডির কারণে আমরা হতবাক এবং গভীরভাবে দুঃখিত।
তিনি বলেন, “আমাদের হৃদয় এমন পরিবারগুলির কাছে যায় যারা অকল্পনীয় ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছে। আমরা সমস্ত কর্তৃপক্ষের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করছি এবং মাটিতে পরিবারগুলিকে সম্পূর্ণ সমর্থন বাড়িয়ে তুলছি,” তিনি বলেছিলেন।
ভারতে সর্বশেষ মারাত্মক বিমান দুর্ঘটনাটি ২০২০ সালে ছিল এবং এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসকে এয়ারলাইন্সের স্বল্প মূল্যের বাহুতে জড়িত।
এয়ারলাইন্সের বোয়িং 737 দক্ষিণ ভারতের কোজিকোড আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি “টেবিল-টপ” রানওয়ে ওভারশট করেছে। বিমানটি রানওয়ে থেকে স্কিড করে একটি উপত্যকায় ডুবিয়ে নাক-প্রথমটি মাটিতে ক্র্যাশ করে।
এই দুর্ঘটনায় একুশ জন মারা গিয়েছিলেন।
পূর্বে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এয়ার ইন্ডিয়াটি ২০২২ সালে ভারতীয় সংস্থা টাটা গ্রুপ দ্বারা দখল করা হয়েছিল এবং ২০২৪ সালে গ্রুপ এবং সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের মধ্যে একটি যৌথ উদ্যোগ ভিস্তারার সাথে একীভূত হয়েছিল।
টাটা বলেছে যে একটি জরুরি কেন্দ্র সক্রিয় করা হয়েছে এবং তথ্য চাওয়ার পরিবারগুলির জন্য একটি সহায়তা দল স্থাপন করা হয়েছে।
