ইয়েমেনের ইস্রায়েলি-বিরোধী একটি বিক্ষোভে ইস্রায়েলি হামলায় নিহত ইরানি নেতাদের দেখানো ব্যানার উত্থাপনের সময় হুথির সমর্থকরা স্লোগান দিয়েছিলেন।
রিপাবলিকা হাতি ইয়েমেন বলেছিলেন যে ওয়াশিংটন জোটের সাথে থাকলে তিনি লোহিত সাগরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (মার্কিন) যুদ্ধজাহাজ আক্রমণ করতে প্রস্তুত ছিলেন ইস্রায়েল ইরান আক্রমণে। এই মুহুর্তে ইরান এবং ইস্রায়েল এখনও বিমান হামলার প্রতিদান দিচ্ছে।
শনিবার (// ২১/২০২৫) ইয়াহিয়া শাড়ি হুথির মুখপাত্র বলেছেন, “যদি আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র ইরানের বিরুদ্ধে আক্রমণ ও আগ্রাসনের সাথে জড়িত থাকে তবে আমরা লোহিত সাগরে তাদের জাহাজ এবং যুদ্ধজাহাজকে টার্গেট করব।” আল আরবিয়া।
শাড়ির মতে, ইস্রায়েল মার্কিন সহায়তায় পুরোপুরি আঞ্চলিক নিয়ামক হওয়ার চেষ্টা করেছিল। তিনি তেল আভিভ এবং ওয়াশিংটনকে ইরান থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য একসাথে কাজ করার অভিযোগ করেছিলেন কারণ তেহরানকে তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষার ক্ষেত্রে বাধা হিসাবে দেখা হয়েছিল।
“সুতরাং, ইরানের বিরুদ্ধে ইস্রায়েলের শত্রুদের সমর্থন করে এমন প্রতিটি আমেরিকান আক্রমণ এবং আগ্রাসন উপেক্ষা করা যায় না,” শাড়ি বলেছিলেন।
যেহেতু ইস্রায়েল ২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজা উপত্যকাকে আঘাত করেছিল, তাই হাউথি ফিলিস্তিন রক্ষায় সাহস দেখিয়েছেন। পদ্ধতি হাতি সংহতি জন্য ফিলিস্তিন লোহিত সাগর হয়ে ইস্রায়েলে যেতে চায় এমন ইস্রায়েলি জাহাজ বা কার্গো জাহাজ আক্রমণ করা। আমেরিকান -ফ্ল্যাগড কার্গো জাহাজগুলিও লক্ষ্যবস্তু করা হয়।
ক্ষেপণাস্ত্র এবং ওয়াইরওয়াক বিমান ব্যবহার করে জাহাজগুলিতে আক্রমণ করেছিলেন হুথি। হুথি আক্রমণগুলির একটি সিরিজের ফলস্বরূপ, বেশ কয়েকটি কার্গো সংস্থা লোহিত সাগর জল এড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং বৃত্তাকার রুটটি বেছে নিয়েছিল।
2024 সালের জানুয়ারিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেন ইয়েমেনের হাউথি বেস আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর কারণ হুথি ইস্রায়েলের কাছ থেকে এবং ইস্রায়েলে কার্গো জাহাজগুলির আক্রমণ শুরু করে চলেছে। কিন্তু হুথি জোর দিয়েছিলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটিশদের আক্রমণ ধন ফিলিস্তিনের প্রতিরোধের সমর্থন বন্ধ করবে না। হুথি সক্রিয়ভাবে ইস্রায়েলে বিমান হামলা চালাচ্ছে বলে জানা গেছে।
