পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সেক্রেটারি জেনারেল সালমান আক্রাম রাজা শুক্রবার দাবি করেছেন যে “সিস্টেম” শীঘ্রই বুঝতে পারবে যে এটি ইমরান খান-প্রতিষ্ঠিত দল ছাড়া এগিয়ে যেতে পারে না।
পিটিআই প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফের ক্ষমতাসীন জোটের সাথে স্থবির আলোচনা পুনরায় শুরু করার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার একদিন পর তার এই মন্তব্য এসেছিল, এটি একটি পদক্ষেপ যা আগামী দিনগুলিতে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার বিষয়ে জল্পনা কল্পনা করেছিল।
পিটিআই স্পষ্টতই “আন্দোলন মোডে” স্থানান্তরিত করছে, যেমন এই সপ্তাহের শুরুতে পিটিআই খাইবার পাখতুনখওয়া অধ্যায়ের প্রেসিডেন্ট জুনায়েদ আকবর বলেছেন যে গত বছরের সাধারণ নির্বাচনের সময় জেলা পর্যায়ে জেলা পর্যায়ে বিক্ষোভ এবং বিক্ষোভ সহ একটি বিক্ষোভ সহ দলটির একাধিক বিকল্প ছিল ইসলামাবাদের ডি-চওক।
তিনি মনে করেছিলেন যে সরকারের সাথে কথোপকথন করার বিরোধিতা দলের ইচ্ছা তার দুর্বলতা হিসাবে ভুল ধারণা ছিল। আকবর ব্যাখ্যা করেছিলেন যে পিটিআইয়ের “হোমিওপ্যাথিক নেতৃত্ব” পুনর্গঠনের পরে একপাশে রেখে দেওয়া হবে এবং “হার্ডলাইনার” মূল পদে নিযুক্ত হবে।
আজ স্থানীয় একটি টিভি শোতে বক্তব্য রেখে পিটিআই নেতা বলেছিলেন যে তাঁর দল সংবিধান ও আইন অনুযায়ী এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিল।
“আমরা বুঝতে পারি যে আমরা পাকিস্তানের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল। আমরা দেশে স্থিতিশীলতা আনতে চাই এবং আমরা বিশ্বাস করি যে পিটিআইয়ের উপস্থিতি দেশকে স্থিতিশীলতা সরবরাহ করছে। “
“আপনি যদি পিটিআই সঙ্কুচিত করেন তবে এটি সম্ভব নয়, তবে চরমপন্থী উপাদানগুলি আরও শক্তিশালী করা হবে। আমরা বিশ্বাস করি যে সিস্টেমটি শীঘ্রই বুঝতে পারবে যে আমাদের ছাড়া এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়, “তিনি যোগ করেছেন।
একটি প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছিলেন যে দলটি ব্যাকডোর আলোচনায় নেই বা এই জাতীয় যোগাযোগের প্রয়োজন ছিল না।
এদিকে, সময় জিও নিউজ প্রোগ্রাম “নয়া পাকিস্তান”, পিএমএল-এন সিনেটর ইরফান সিদ্দিকী, যিনি সরকারী আলোচনার দলের মুখপাত্রও বলেছেন যে পিটিআই ইতিমধ্যে ২৩ শে জানুয়ারী সংলাপ প্রক্রিয়া ছাড়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তিনি আরও যোগ করেছেন যে প্রাক্তন ক্ষমতাসীন দলটি করেনি এমনকি তাদের নিজস্ব সময়সীমা জন্য অপেক্ষা করুন।
সরকারের বিপরীতে, প্রাক্তন ক্ষমতাসীন দল তাদের দাবিতে নমনীয়তা দেখায়নি বলে অভিযোগ করা হয়েছে সিদ্দিকী।
প্রাক্তন ক্ষমতাসীন দলকে খনন করে পিএমএল-এন সিনেটর বলেছিলেন: “তারা তাদের দক্ষতার ক্ষেত্র নয় বলে তারা ভুল করে সংলাপ প্রক্রিয়ায় প্রবেশ করেছিল।”
তিনি আরও যোগ করেন, “তাদের বিশেষায়নের ক্ষেত্রটি রাস্তাগুলি অবরুদ্ধ করা, আক্রমণ চালানো, সিট-ইনগুলি মঞ্চায়ন করা এবং পেট্রোল বোমা নিয়ে আসা,” তিনি যোগ করেন।
প্রাক্তন ক্ষমতাসীন দলের প্রত্যাশিত বিক্ষোভের কথা উল্লেখ করে পিএমএল-এন সিনেটর বলেছিলেন: “রাজ্য তাদের নাগরিকদের (পিটিআই) আক্রমণ করলে তাদের রক্ষা করবে।”
ইলেকট্রনিক ক্রাইমস অ্যাক্ট (পিইসিএ) ২০১ 2016 এর বিতর্কিত সংশোধনীগুলিতে এগিয়ে যাওয়া সিনেটর স্বীকার করেছেন যে সরকার “তাড়াতাড়ি” আইনটি পাস করেছে।
তবে তিনি যোগ করেছেন: “পেকা ইস্যুটি এমন কিছু নয় যা ঠিক করা যায় না।”
