২০২১ সালে যেমন ঘোষণা করা হয়েছে, হোন্ডা মহাকাশ প্রযুক্তিগুলির ক্ষেত্রে গবেষণা ও বিকাশের চেষ্টা করে আসছে যখন এটিকে মূল প্রযুক্তিগুলি উপকারের সময় বিশ্বব্যাপী মানুষের “স্বপ্ন” এবং “সম্ভাবনা” উপলব্ধি করার জন্য চ্যালেঞ্জগুলি গ্রহণ করার জায়গা হিসাবে এটি দেখার জায়গা হিসাবে দেখছে। হোন্ডার লক্ষ্য রয়েছে মানুষকে সময়, স্থান বা দক্ষতার সীমাবদ্ধতাগুলি অতিক্রম করতে এবং মানুষের দৈনন্দিন জীবনকে আরও উপভোগ্য করে তুলতে সক্ষম করার লক্ষ্য। বাইরের স্থানের চূড়ান্ত পরিবেশে নতুন মান তৈরির দিকে হোন্ডা উদ্যোগের উদাহরণগুলির মধ্যে একটি সংবহনমূলক পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি ব্যবস্থায় গবেষণা, বাইরের স্থান এবং পুনরায় ব্যবহারযোগ্য রকেটগুলিতে ব্যবহারের জন্য মূল রোবোটিক প্রযুক্তিগুলির মধ্যে গবেষণা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
তরুণ হোন্ডা ইঞ্জিনিয়ারদের স্বপ্নের দ্বারা অনুপ্রাণিত যারা দহন ও নিয়ন্ত্রণ প্রযুক্তিগুলির মতো বিভিন্ন পণ্য বিকাশের মাধ্যমে হোন্ডা দ্বারা সংগ্রহ করা মূল প্রযুক্তিগুলি ব্যবহার করে রকেট তৈরি করতে চেয়েছিলেন, হোন্ডা এই বিশ্বাসের ভিত্তিতে রকেট গবেষণা শুরু করেছিলেন যে এটি তার নিজস্ব রকটগুলির সাথে স্যাটেলাইট চালু করার মাধ্যমে মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় আরও বেশি অবদান রাখার সম্ভাবনা রয়েছে, যা এর নেতৃত্ব দিতে পারে,*3 এটি অন্যান্য হোন্ডা ব্যবসায়ের সাথেও সামঞ্জস্যপূর্ণ।
আজকের বিশ্বে, উপগ্রহের প্রসারিত ব্যবহারের মাধ্যমে বাইরের স্পেসে ডেটা সিস্টেমের বৃহত্তর ব্যবহারের জন্য ক্রমবর্ধমান প্রত্যাশা সহ প্রচুর পরিমাণে ডেটা গ্রাস করা হয়। এই প্রবণতার আলোকে, স্যাটেলাইট লঞ্চ রকেটগুলির প্রয়োজনীয়তাও আগামী বছরগুলিতে বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই বাজারের পরিবেশে, হোন্ডা পুনরায় ব্যবহারযোগ্য রকেটগুলি টেকসই পরিবহন অর্জনে অবদান রাখবে এমন একটি বিশ্বাসের ভিত্তিতে বিভিন্ন পণ্য এবং স্বয়ংক্রিয় ড্রাইভিং সিস্টেমের বিকাশে জড়ো হওয়া হোন্ডা টেকনোলজিসকে ব্যবহার করে পুনরায় ব্যবহারযোগ্য রকেট বিকাশের প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে বেছে নিয়েছে।
যদিও হোন্ডা রকেট গবেষণা এখনও মৌলিক গবেষণা পর্যায়ে রয়েছে, এবং এই রকেট প্রযুক্তিগুলির বাণিজ্যিকীকরণের বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি, তবে হোন্ডা 2029 সালের মধ্যে একটি সাববারিটাল লঞ্চ সক্ষম করার জন্য প্রযুক্তিগত সক্ষমতা উপলব্ধি করার একটি প্রযুক্তি বিকাশের লক্ষ্য নিয়ে মৌলিক গবেষণায় অগ্রগতি অব্যাহত রাখবে।
