পেশোয়ার:
জামিয়েত উলেমা-ই-ইসলাম-ফজল (জুআই-এফ) আয়োজিত একটি উপজাতি জিরগা একীভূত উপজাতি জেলাগুলিতে traditional তিহ্যবাহী জিরগা ব্যবস্থা পুনরুদ্ধার করার জন্য গঠিত একটি কমিটি সম্পর্কে গুরুতর সংরক্ষণ প্রকাশ করেছে, যা ফেডারেলভাবে পরিচালিত উপজাতি অঞ্চলের (এফএটিএ) এর আগে অংশ ছিল
রবিবার পেশোয়ারে অনুষ্ঠিত জির্গা আরও ঘোষণা করেছে যে জনসাধারণের প্রতিনিধিত্ব ও পরামর্শ ছাড়াই একীভূত জেলাগুলির বিষয়ে নেওয়া সিদ্ধান্ত গ্রহণযোগ্য নয়।
জুআই-এফের প্রধান মাওলানা ফজলুর রেহমানের নেতৃত্বে জির্গা খাইবার-পাখতুনখওয়া (কেপি) এর একীভূত জেলা থেকে উপজাতি প্রবীণ এবং নেতাদের একত্রিত করে।
মাওলানা জামালউদ্দিন, মাওলানা আবদুল রাশিদ, মালিক নাসরুল্লাহ খান, মালিক শাহিন, মালিক খান মারজান, মুফতি বেতুল্লাহ, মালিক নাদির মানান, আবদুল খালিক পাঠান, আবদুল খালিক পাঠান, মালিক শিরেন এবং গ্যামিক শিরেন এবং গ্যামিক শিরেন এবং গি জিমিক শিরেন, এর মতো সিনিয়র নেতারা।
জুআই-এফ দ্বারা জারি করা এক বিবৃতিতে, জিরগা প্রাক্তন উপজাতি জেলাগুলিতে সন্ত্রাসবাদের ক্রমবর্ধমান ঘটনা এবং লক্ষ্যবস্তু হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল এবং এই অঞ্চলে শান্তি নিশ্চিত করতে এবং জীবন ও সম্পত্তি রক্ষার জন্য জরুরি ও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছে।
জির্গা সম্প্রতি প্রস্তাবিত খনি ও খনিজ বিলকেও প্রত্যাখ্যান করেছে, এটি আদিবাসী জনগোষ্ঠী এবং দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে অভিহিত করেছে। এটি এই অঞ্চলের ভবিষ্যতের জন্য একটি বিস্তৃত এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক কৌশল অবলম্বন করার জন্য উপজাতি নেতাদের এবং পশতুন প্রতিনিধিদের পুনরায় জড়িত করার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়েছিল।
অংশগ্রহণকারীরা পুনরায় উল্লেখ করেছিলেন যে জনগণের কণ্ঠস্বর এবং ইচ্ছা ব্যতীত উপজাতি বেল্টে কোনও চাপানো সমাধান গ্রহণযোগ্য হবে না
প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ একীভূত জেলাগুলিতে একটি বিশেষ কমিটি গঠন করেছেন যা ১ জুলাই প্রাক্তন ফাতায় traditional তিহ্যবাহী জিরগা সিস্টেমের পুনর্জাগরণের বিষয়ে আলোচনা শুরু করে। এই জেলাগুলি, পূর্বে এজেন্সিগুলি নামে পরিচিত, 25 তম সাংবিধানিক সংশোধনীর মাধ্যমে 2018 এর গোড়ার দিকে কেপির সাথে একীভূত হয়েছিল।
১ জুলাই বৈঠক চলাকালীন, কমিটির চেয়ারম্যান হিসাবে রাজ্য ও সীমান্ত অঞ্চল মন্ত্রী আমির মুকাম উপজাতি রীতিনীতিগুলির মধ্যে মূলযুক্ত বিকল্প বিচার ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়েছিলেন তবে সাংবিধানিক নীতিগুলির সাথে একত্রিত হন।
কমিটি সুপারিশগুলি খসড়া করার জন্য একটি উপ-কমিটি গঠনেরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং কেপির রাজধানী পেশোয়ারে এর পরবর্তী অধিবেশনটি ধরে রাখতে সম্মত হয়েছে। এএনপি এবং পিটিআই ইতিমধ্যে কমিটি প্রত্যাখ্যান করেছে, যা তারা দাবি করে, একীভূত জেলাগুলির লোকদের প্রতিনিধিত্ব করে না।
