পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী মেরিয়াম নওয়াজ শরীফ অ্যান্টি-এনক্রোচমেন্ট ড্রাইভে আক্রান্ত বেকার ব্যক্তিদের পুনর্বাসনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
মুখ্যমন্ত্রী প্রাসঙ্গিক কর্তৃপক্ষকে রাস্তার বিক্রেতাদের মতো ছোট ব্যবসা পুনরুদ্ধারের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন, যা দখলদারিত্ব অপসারণ অভিযানের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল।
মেরিয়াম নওয়াজ বলেছিলেন যে ট্র্যাফিক সহজ করার জন্য দখল অপসারণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, তবে সরকার সাধারণ মানুষকে বেকার হতে দেবে না। “আমরা কারও জীবিকা নির্বাহ করতে চাই না, এ কারণেই যারা চাকরি হারিয়েছেন তাদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা করা অপরিহার্য।”
তিনি আরও উল্লেখ করেছেন যে প্রতিটি শহরের আক্রান্ত ব্যক্তিদের বিকল্প স্থান সরবরাহ করা হবে। তিনি আরও যোগ করেন, “আমরা যাদের জীবিকা নির্বাহ বিরোধী অভিযান দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে তাদের জন্য ব্যবস্থা পর্যালোচনা করছি। মসৃণ ট্র্যাফিক প্রবাহ নিশ্চিত করার জন্য দখল অপসারণ অনিবার্য,” তিনি যোগ করেছেন।
মুখ্যমন্ত্রী জোর দিয়েছিলেন যে বিশৃঙ্খল দখলদারিত্বের কারণে বাজারের মধ্য দিয়ে যাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছিল এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফ দখলদারদের দ্বারা আক্রান্তদের জন্য তাত্ক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
এর আগে, মেরিয়াম নওয়াজ অন্যান্য প্রদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য হোনহর বৃত্তি প্রকল্পের সম্প্রসারণের অনুমোদন দিয়েছে।
পাঞ্জাবের মতো অন্যান্য প্রদেশের মতো শিক্ষার্থীদের জন্য একই যোগ্যতার মানদণ্ড নির্ধারণ করা হয়েছে।
উচ্চ শিক্ষার বিষয়ে একটি বৈঠকের সভাপতিত্বে, তত্কালীন মুখ্যমন্ত্রী পাঞ্জাবের শিক্ষার্থীদের জন্য ল্যাপটপের সংখ্যাও ১১০,০০০ পর্যন্ত বাড়িয়েছেন। তিনি হোনহর বৃত্তি প্রকল্পে পাঞ্জাবের দ্বিতীয়, তৃতীয় এবং চতুর্থ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন।
মুখ্যমন্ত্রী তত্কালীন কর্তৃপক্ষকে বৃত্তি ও ল্যাপটপ স্কিম সম্পর্কিত শিক্ষার্থীদের জন্য একটি বিশেষ হেল্পলাইন প্রতিষ্ঠার জন্য উদ্বিগ্ন কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দিয়েছিলেন।
ল্যাপটপগুলি 65 শতাংশ নম্বর হিসাবে গ্রহণের জন্য যোগ্যতার মানদণ্ড সেট করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।
মুখ্যমন্ত্রী মেরিয়াম নওয়াজ বৈঠকে সম্বোধন করার সময় বলেছিলেন, “হোনহর বৃত্তি এবং ল্যাপটপ স্কিমগুলি প্রতিটি সন্তানের অধিকার এবং সরকারের দায়িত্ব।
